বিনোদন
নাহিদা সুলতানার স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ঘুড়ি
Published
4 years agoon

সৃজনমিউজিক প্রতিবেদক :
ঘুড়ি ওড়ানো একটি মজার খেলা। গাঁয়ের কিশোর কিশোরী ঘুড়ি ওড়ানো খেলায় সারা বেলা ব্যস্ত থাকে। অবসরের এই বিনোদন মূলক কাজে কিশোর কিশোরীরাই পরিবারের অবাধ্য হয়েই করে থাকে। বাংলাদেশের ‘ঘুড়ি’ বিনোদন অনেক পুরোনো ইতিহাস রয়েছে। সেই মোঘল আমল থেকেই বাংলাদেশের মানুষের কাছে ঘুড়ি নিয়ে অনেক ঘটনা আছে। নবাবরাই প্রথম শুরু করেন ‘ঘুড়ি’ বিনোদন। এই বিনোদন করাটা নবাব পরিবারের রেওয়াজ ছিল। গ্রাম বাংলার কিশোর কিশোরীর কাছে ধীরে ধীরে তা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠে। বাঙালি সংস্কৃতিতে ‘ঘুড়ি’ বিনোদন এখন একটি অবিচ্ছেদ্য উপাদান। গ্রাম বাংলায় ‘ঘুড়ি’ বিনোদন পৌষ সংক্রান্তি অর্থাৎ পৌষ মাসের শেষ দিনে আকাশ ছেয়ে যায়।
গাঁয়ের দুরন্ত ও চঞ্চল কিশোরী মেয়ে মিতা সহ বেশ কিছু কিশোর কিশোরী ঘুড়ি-লাটাই নিয়ে ছুটাছুটি করে গ্রামীণ জনপদে। তারা কেউ কেউ দোকান থেকে কিনে উড়ায় ঘুড়ি তবে বেশির ভাগই নিজে নিজেই ঘুড়ি বানিয়ে মজা উপভোগ করে। তবে মিতার নিজ বয়সের প্রতি কোন খেয়াল নেই। মিতা বাবার অবাধ্য হয়ে কাগজ কেটে তাতে আঠা দিয়ে কয়েকটি বাঁশের চিকন কাঠিতে আটকিয়ে বানিয়ে ফেলে ঘুড়ি। মিতা তার সঙ্গীকে বলে ঘুড়িকে বেঁধে রাখ সুতায়, আরেক মাথায় রাখ লাটাই। ব্যস। হয়ে গেল ঘুড়ি। এখন শুধু ওড়ানোর অপেক্ষা। মৃদু বাতাসে খোলা মাঠে, হোঝা নদীর ধারে বা নিজ ভবনের ছাদে উঠে ছেড়ে দিলেই ঘুড়ি উড়তে থাকে সাইঁ সাইঁ করে।
মিতা ঘুড়ি ওড়ানোর সময় লাটাই নীচের দিকে টান দেয়। বাতাসের গতির বিপরীত দিক থেকে উড়ে ঘুড়ি। বাতাস ঘুড়িকে এমন করে দুরদিগন্তে ভাসিয়ে রঙিন স্বপ্ন দেখে মিতা। মিতার বাবা এই স্বপ্নের মাঝে অশনির সংকেত দেয়। এভাবেই মিতা চলতে চলতে হঠাৎ একদিন জানতে পারে মিতার মাও বিয়ের আগে তার মতোই ঘুড়ি উড়িয়ে বেড়াতো। মিতার বাবা মিতাকে ঘুড়ি ওড়ানো থেকে দূরে সরে আনতে তার মাকে নির্দেশ দিলে কাজ না হলে মিতার বিয়ের ব্যাপারটা সম্পূর্ণ রূপে পাকাপোক্ত করে। কিন্তু মিতা বাল্যবিয়েতে রাজি হয় না। তবে সামাজিক পরিস্থিতি মিতাকে বিয়ে করতে বাধ্য করে। এ বাল্যবিবাহের কারণে মিতার জীবনে নেমে আসে অমানিশার ঘোর।
আকাশে রঙিন ঘুড়ি দেখতে কার না মন আনন্দে ভরে উঠে। এমন ইচ্ছে নিয়ে কৈশোরে ফিরে যেতে
চান নাট্যকার ও পরিচালক নাহিদা সুলতানা শুচি। শৈশবের স্মৃতিকে স্মরণ করে মিতা নামের মেয়েটির
গল্প নিয়ে নির্মাণে মগ্ন হয়েছেন তিনি। সেসব স্মৃতি, পরিচালক শাহারিয়ার চয়নের সুস্থ ধারার চলচ্চিত্র নির্মাণ প্রতিষ্ঠান’ড্রিম মেকিং প্রোডাকশনের ব্যানারে নির্মিত হয়েছে। ক্যামেরা ম্যান সাঈদ খান আফ্রিদী সফলতার সাথে কাজ করেছে। ঘুড়ি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে টেলিভিশন নাটক ও বিজ্ঞাপন অভিনেতা নজরুল ইসলাম তোফা ও অভিনেত্রী সাবেরা ইয়াসমিন সীমা অভিনয় করেছেন। মিতা চরিত্রে উদীয়মান মডেল তরুণী পিউ আফরিন অভিনয় করেছেন। বান্ধবী চরিত্রে আরফিন এবং শিশুশিল্পী তিথি সহ আরো অনেকে চমৎকার অভিনয় করেছেন এই চলচ্চিত্রে।
Dhaka Attack Unreleased Song
The Basics of Writing a Custom Research Paper
Study Managing
Amet amet dolore aliquam quiquia etincidunt.
How To Pick a Good Photo Editor
Board Portal Software for holding meetings distantly
Things to Consider When Writing a Research Paper
Ready to Go for Virtual Boardroom? Know this First!
Mail Order Brides to be
Custom Research Paper Mistakes
Latina Brides ᐈ Mail

কাজী শুভর গানে কলকাতার পল্লবী কর ও প্রেম কাজী (ভিডিও)

ভালোবাসা দিবসে দুই বাংলার মিশ্রণে ‘প্রাণের গীটার’

মাহফুজ ইমরানের এক বছরের সাধনার ফসল ‘প্রাণের গীটার’ (ভিডিও)

শাহজাহান শুভ’র ‘কথামালা’ গান অন্তর্জালে

শাকিব খানের কাছে ক্ষমা চাইলেন জায়েদ খান

রোহিঙ্গাদের নিয়ে গান গাইলো অবস্কিওর

প্রকাশ হলো ‘ঢাকা অ্যাটাক’ ছবির অরিজিত সিংয়ের সেই গান

শাকিরার নতুন মিউজিক ভিডিও ‘পেরো ফিয়েল’

তানজীব সারোয়ারের নতুন গান
