কক্সবাজারের ঢেউ মাতাল করা

শাহজাহান আকন্দ শুভ
এই সময়ের জনপ্রিয় শিল্পী  রেশমী মির্জা বলেছেন, বাংলাদেশের কক্সবাজারের ঢেউ মাতাল করা। ১০ দিন মালয়েশিয়া ভ্রমণ শেষে আজ বিকালে দেশে ফেরেন তিনি। দেশে এসেই রাতে তিনি সৃজনমিউজিকের এ প্রতিবেদককে মালয়েশিয়ার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে গিয়ে এ কথা বলেন তিনি। জনপ্রিয় গান ‘নিন্দুকের মুখে পড়ুক ছাই’, এবং ‘আমি যারে বাসি ভালো’র শিল্পী রেশমী মির্জা বলেন, মালয়েশিয়াতে গিয়েছিলাম ১৫ আগষ্ট। আর ফিরলাম আজ ২৫ আগষ্ট। ১০ দিন ঘুরেছি মালয়েশিয়াতে। বন্ধু-বান্ধব নিয়ে খুব মজা করলাম। ঘুরেছি সাগর বিচে। দেখেছি মনোরম মন ভোলানো সব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। দেখেছি লঙ্কাউই। কুয়ালালাম পুর থেকে বিমানে গেলে ৪০ মিনিট লাগে যেখানে।

রেশমী বলেন, বাংলাদেশের কক্সবাজার সিবিচ পৃথিবীর সবচেয়ে বড়। খুবই ভালো। কিন্ত লঙ্কাউই সিবিচে কোনও চোরাবালির মরণের গল্প শুনিনি। তারপরও বলবো কক্সবাজারের সাগর সৈকতের তুলনা হয়না। কক্সবাজারের সৈকতে সাগরের যে ঢেউ তা রীতিমতো মাতাল করা। মালয়েশিয়ার সিবিচের আমি এই ঢেউ দেখিনি। তবে তাদের সাগরের পানি অনেকটাই স্বচ্ছ।
রেশমী আরও বলেন, আমার প্রথম অ্যালবাম ‘রেশমী অ্যান্ড মাটির গানগুলো গত পরশু অনলাইনে দিয়েছি। এই গানগুলো ধারাবাহিকভাবে মিউজিক ভিডিও করার পরিকল্পনা নিয়েছি। কাল থেকে আবার ঢাকায় ব্যস্ততা। বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে লাইভ প্রোগ্রাম আর স্টেজ শো নিয়ে আশা করি ভাল সময় কাটাতে পারবো।
রেশমীর গানে টার্নিং পয়েন্ট পাওয়ারভয়েস প্রতিযোগিতা।  ২০১২ সালে সেরা দশের মধ্যে ছিলেন রিয়েলিটি শোতে।  এরপর দুটি গানের মিউজিক ভিডিও রেশমীর শিল্পী জীবনের অনেকটাই মোড় ঘুরিয়ে দেয়। সদালাপী শিল্পী রেশমীর গানে যার হাতেখড়ি বাবা ওস্তাদ মির্জা গোলাম রসুলের কাছ থেকে। প্রথম গানের পাঠ নেন  ‘তোমারও লাগিয়া’ গানটি। স্টেশ শো এই গান দিয়েই শুরু তার।